
মহানবীকে নিয়ে কটুক্তি করায় কাল হলো চার্লি কার্কের
খাবার বহনকারী ত্রাণের ট্রাকের পেছনে একটু খাবার পাবার আশায় দৌড়াচ্ছে হাজারো ফিলিস্তিনি। চার্লি কার্কের দাবি ফিলিস্তিন বলে কোনো দেশই নেই, এমনকি ফিলিস্তিন নামে কোনো দেশের অস্তিত্বই ছিলো না। সাথে মহানবীকে নিয়েও করেছেন কটুক্তি। তার কিছুদিন পর নিজেরই আর অস্তিত্ব নেই। আসলে ঘটনাটি কি, জানাচ্ছি বিস্তারিত? এদিকে সুইজারল্যান্ডে ফিলিস্তিনের পক্ষে হয়ে বিক্ষোভকারীদের ওপর গাড়ি চালিয়ে দিলো।
প্রথমে বলি ফিলিস্তিন সম্পর্কে। গাযায় ত্রাণের ট্রাক প্রবেশের সময়, ইসরাইলি সেনাদের ড্রোন থেকে ধারণ করা একটি ফুটেজ মানবতাকে নাড়িয়ে দিয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে একটুখানি খাবারের আশায় হন্য হয়ে ছোটাছুটি করতে
যখনই ত্রানের ট্রাক গাযায় পৌঁছায়, হাজারো ক্ষুদার্ত ফিলিস্তিনী রীতিমত, ত্রাণের ট্রাকের পেছনে পেছনে দৌড়াতে থাকে। ট্রাকের চাকার তলায় পড়ে, মরে কি বাচেঁ, তার ভয় নেই। শুধু লক্ষ্য একটু খাবারের। এদ্বারা বোঝা যায়, ফিলিস্তিনের অবস্থা কতটা করুন ও অসহায়।
আলেমদের সমালোচনা: কবর থেকে লাশ তুলে পোড়ানো ইসলামে হারাম

এরপরেও ত্রাণের ট্রাক আশার সময় ইজরায়েলী নাগরিকেরা ট্রাকের সামনে বসে পড়ছে। কোনো ভাবেই ফিলিস্তিনে ত্রাণের ট্রাক যেতে দিবে না। হয় অস্ত্রে দিয়ে না হয়, খাবারের অভাবে, যেকোনো ভাবে ফিলিস্তিনীদের শেষ করতে চাই তারা
আবার সাথে সাথে খবর বেরিয়ে আসছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে,সুইজারল্যান্ডের কিছু জনগণ ফ্রি ফিলিস্তিন বলে আন্দোলন করছে। সেখানে একটি গাড়ি এসে সবাই কে চাপা দেবার চেষ্টা করে। গাড়ি চালকের নাম পরিচয় তো এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি কিন্তু তিনি যে কাদের অনুসারী তা আর বুঝতে বাকি নেই।
এদিকে চার্লি কার্ক নামে একজন প্রো ইজরায়েলী সাপোর্টারের দাবি ফিলিস্তিন বলে কোনো ভূখন্ডের অস্তিত্ব নেই। না কোনোদিন ছিলো। ফিলিস্তিন নামে যেহেতু কোনো দেশ নেই তাই তাদের অস্তিত্ব আছে বলে আমি মনে করিনা। তিনি নানাভাবে একজনের প্রশ্নের জবাবে এভাবে ঘুরিয়ে পেচিয়ে, উত্তর দিতে থাকে।

তিনি এর আগেও মহানবী হজরত মুহাম্মদ স কে বিরুপ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন সবাই বলে মুহাম্মদ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট মানব। কিন্তু আসলে তিনি একজন যুদ্ধবাজ ছিলেন। সাথে মাত্র ৬ বছর বয়সী মেয়েকে বিয়ে করেন। আবার একইসাথে অনেকগুলো বিয়েও করেন। এমন লোক কিভাবে বিশ্বসেরা হয় ।
সাথে বলে দিই, এই ঘটনার পর এই ব্যক্তিকে আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তব্য দেবার সময় গুলি করে ভবলিলা সাঙ্গ করা হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য বসতো আমাদের দেশের মিডিয়া এই খবর প্রচার না করে বলছে অপরাধীকে ধরতে।
এবার নিউজ বেরিয়ে আসছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন, তারেক রহমান এই চার্লি কার্কের হয়ে, ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। তারেক রহমান বলেন, এমন ভায়োলেন্স ও উগ্রপন্থিদের বিচার হওয়া উচিত।
তো দর্শক এসব নিউজ সম্পর্কে আপনার কি মতামত। তারেক রহমান, এমন মানুষের সাপোর্ট করছে যে কিনা আমাদের নবিজিকে লু/চ্চা বলে। সাথে ফিলিস্তিন ও চার্লি কার্ক সম্পর্কে আপনার মতামত জানাতে পারেন।